Ronit School and College
email : info@ronit.edu.bd
Call Us :09611462462

Prospectus

null

পাঠদান পদ্ধতি

একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী পাঠদানঃ এ পদ্ধতিতে সিলেবাসকে একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী প্রতি বছরকে সাময়িক পরীক্ষার অনুসারে ভাগ করে পাঠ পরিকল্পনা করা হয়। পাঠ পরিকল্পনানুযায়ী প্রতিদিনের ক্লাস পরিচালিত হয়ে থাকে।

পাঠ পরিকল্পনাঃ প্রত্যেকটি ক্লাস পূর্ব নির্ধারিত একটি নিখুঁত পরিকল্পনা অনুযায়ী গ্রহণ করা হয়। ক্লাসের নির্ধারিত সময়ে শিক্ষক ও শিক্ষিকাগণ কী বিষয় কোন পদ্ধতিতে পাঠদান ও মূল্যায়ন করবেন পাঠ পরিকল্পনায় তা নির্ধারণ করা থাকে।

প্রতিদিন প্রতিটি বিষয়ের ক্লাসঃ সাধারণত প্রচলিত ব্যবস্থায় কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একদিনে সকল বিষয়ের ক্লাস অনুষ্ঠিত হয় না। কিন্তু এখানে প্রতিটি বিষয়কে সমান গুরুত্ব দিয়ে প্রতিদিন ক্লাস নেয়া হয়।

এসএসপি (Supervisory Study Program)ঃ নির্ধারিত ক্লাসের বাইরে অপেক্ষাকৃত দুর্বল এবং কম মেধাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য প্রচলন করা হয়েছে এই বিশেষ কর্মসূচী। প্রাইভেট টিচিং-এর বিকল্প হিসেবে এ কর্মসূচী দুর্বল কিংবা স্বল্প আয়ের পরিবার থেকে আগত শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ কার্যকর। মেধাবীদের জন্য আরো বেশি উপযোগী।

অডিও-ভিজ্যুয়াল শিক্ষা মাধ্যমঃ   প্রচলিত লেকচার পদ্ধতি ছাড়াও প্রজেক্টর, এলইডি টিভি মনিটর কম্পিউটার, সিডি-ভিসিডিসহ বিভিন্ন আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের কারণে শিক্ষা পদ্ধতি হয় আনন্দময় এবং আকর্ষণীয়।

শিক্ষাবৃত্তি প্রদান ঃ সকল শ্রেণিতে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীদের White Hope Education Family কর্তৃক বৃত্তি প্রদান।

মেকআপ ক্লাসঃ হরতাল, অসুস্থতা অথবা বিশেষ কোন কারণে শিক্ষার্থী কোন দিন অনুপস্থিত থাকলে, অনুপস্থিত শিক্ষার্থীকে মেকআপ ক্লাস করানো হয়।

শ্রেণি শিক্ষক ও গাইড শিক্ষকঃ প্রত্যেক ক্লাসের জন্য একজন শ্রেণি শিক্ষক ও গাইড শিক্ষক থাকেন। তারা সার্বক্ষণিকভাবে শিক্ষার্থীদের পর্যবেক্ষণ করেন এবং যে কোনো সমস্যায় শিক্ষার্থীদের পাশে থেকে দ্রুত সমাধানের ব্যবস্থা করেন।

সহশিক্ষা কার্যক্রমঃ সপ্তাহে একদিন কম্পিউটার ল্যাব, গান, আবৃত্তি, ছবি আঁকা ও নাচ এর ক্লাস করানো হয়।

আরোও যে সকল বিষয় খেয়াল রাখা হয়

Feed Back ক্লাসের মাধ্যমে প্রতিদিনের পড়া আদায়।

Special Child Care Method (SCCM) অনুসারে প্রি- প্রাইমারী ও প্রাইমারী স্তরের শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান।

প্রতিটি বিষয়ের উপর নিজস্ব পদ্ধতিতে উদ্ভাবিত উন্নতমানের Hand Notesপ্রদান।

Term এর  Report Card প্রদানকালে অভিভাবকদের সাথে মত বিনিময়ের ব্যবস্থা  এবং বিভিন্ন বিষয়ের উপর নিয়মিত সেমিনারের আয়োজন।

সকল বিভাগের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীদের প্রতিষ্ঠান কর্তৃক বৃত্তি প্রদান।

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও টিকাদান কর্মসূচির আয়োজন।

C.C.TV ক্যামেরা ও পর্যাপ্ত নিরাপত্তারক্ষী দ্বারা সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণ।

সার্বক্ষণিক নিজস্ব জেনারেটর ব্যবস্থা।

সকল শিক্ষার্থীর জন্য রয়েছে গেমস্ রুমের ব্যবস্থা।

ভর্তি ফি-তে ৩০%-১০০% পর্যন্ত ছাড় পেতে রেজিস্ট্রেশন করুন

শিক্ষার উদ্দেশ্য

প্রাক প্রাথমিক শিক্ষা

শিশুদের জন্য আনুষ্ঠানিক শিক্ষা শুরু করার আগে প্রয়োজনীয় মানসিক ও দৈহিক প্রস্তুতি গ্রহণের পরিবেশ তৈরী করা প্রয়োজন। তাই তাদের জন্য বিদ্যালয়ে প্রস্তুতিমূলক প্রাক্-প্রাথমিক শিক্ষার ব্যবস্থা করা জরুরি। অন্যান্য শিশুর সঙ্গে একত্রে এই প্রস্তুতিমূলক শিক্ষা শিশুর মধ্যে শিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টিতে সহায়ক হবে। কাজেই ৩+ বছর বয়স্ক শিশুদের জন্য দুই বছর মেয়াদী প্রাক্-প্রাথমিক শিক্ষা চালু করা। এই পর্যায়ে শিক্ষাক্রম হবে ঃ

১. শিক্ষা ও বিদ্যালয়ের প্রতি শিশুর আগ্রহ সৃষ্টিমূলক এবং সুুকুমার বৃত্তির অনুশীলন।

২. অন্যদের প্রতি সহনশীলতা এবং পরবর্তী আনুষ্ঠানিক শিক্ষার জন্য শৃঙ্খলাবোধ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া।

প্রাথমিক শিক্ষা

জাতীয় জীবনে প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব অত্যধিক। দেশের সব মানুষের শিক্ষার আয়োজন এবং জনসংখ্যাকে দক্ষ করে তোলার ভিত্তিমূল প্রাথমিক শিক্ষা। শিক্ষার এই স্তর পরবর্তী সকল স্তরের ভিত্তি সৃষ্টি করে বিধায় যথাযথ মানসম্পন্ন উপযুক্ত প্রাথমিক শিক্ষার ব্যবস্থা করা অপরিহার্য। প্রাথমিক শিক্ষার পর অনেকে কর্মজীবন আরম্ভ করে বলে মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা তাদের যথেষ্ট সহায়ক হতে পারে।

১. বিদ্যালয়ের আনন্দময় অনুকূল পরিবেশ তৈরি করে শিশুদের শারীরিক ও মানসিক সুরক্ষার ব্যবস্থা করা।

২. শিশুর মনে ন্যায়বোধ, কর্তব্যবোধ, শৃঙ্খলা, শিষ্টাচারবোধ, অসাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি, মানবাধিকার, সহনশীল জীবন যাপনের মানসিকতা, কৌতূহল, প্রীতি, সৌহার্দ্য, অধ্যবসায় ইত্যাদি নৈতিক ও আত্মিক গুণাবলী অর্জনে সহায়তা করা এবং তাকে বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিমনস্ক করা এবং কুসংস্কারমুক্ত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে উৎসাহিত করা।

৩. শিক্ষার্থীর যথাযথ মানসম্পন্ন নিজ স্তরের প্রান্তিক দক্ষতা নিশ্চিত করে তাকে উচ্চতর ধাপের শিক্ষা গ্রহণে উৎসাহী এবং উপযোগী করে তোলা।

৪. শিক্ষার্থীকে জীবনযাপনের জন্য আবশ্যকীয় জ্ঞান, বিষয়ভিত্তিক দক্ষতা, জীবন-দক্ষতা, দৃষ্টিভঙ্গি, মূল্যবোধ, সামাজিক সচেতনতা অর্জনের মাধ্যমে মৌলিক শিখন চাহিদা পূরণে সমর্থ করা এবং পরবর্তী স্তরের শিক্ষা লাভের উপযোগী করে গড়ে তোলা।

মাধ্যমিক শিক্ষা

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য ঃ

১. শিক্ষার্থীর অন্তর্নিহিত মেধা ও সম্ভাবনার পরিপূর্ণ বিকাশে সাহায্য করা।

২. কর্মজগতে অংশগ্রহণের জন্য, বিশেষ করে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে, একটি পর্যায়ের প্রয়োজনীয় দক্ষতাসম্পন্ন ব্যক্তিরূপে শিক্ষার্থীকে তৈরি করা।

৩. মানসম্পন্ন শিক্ষাদান করে প্রাথমিক স্তরে প্রাপ্ত মৌলিক জ্ঞান সম্প্রসারিত ও সুসংহত করা। এর ফলে শিক্ষার্থীদের মধ্যে মানসম্পন্ন উচ্চ শিক্ষার ভীত শক্ত হবে।

৪. শিক্ষাকে ব্যাপক ভিত্তিক করার লক্ষ্যে মাধ্যমিক শিক্ষার উপর জোর দেওয়া, শ্রমের প্রতি শিক্ষার্থীদেরকে শ্রদ্ধাশীল ও আগ্রহী করে তোলা এবং শিক্ষার স্তর নির্বিশেষে আত্মকর্মসংস্থানে নিয়োজিত হওয়ার জন্য বৃত্তিমূলক শিক্ষায় দক্ষতা অর্জনে সমর্থ করা।

কৌশল

১. অন্যান্য গ্রহণযোগ্য উপায়ের সঙ্গে ছবি, রং, নানা ধরনের সহজ আকর্ষণীয় শিক্ষা উপকরণ, মডেল, হাতের কাজের সাথে সাথে ছড়া, গল্প, গান ও খেলার মাধ্যমে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করা।

২. শিশুদের স্বাভাবিক অনুসন্ধিৎসা ও কৌতূহলের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে তাদের স্বাভাবিক প্রাণশক্তি ও উচ্ছাসকে ব্যবহার করে আনন্দময় পরিবেশে মমতা ও ভালোবাসার সাথে শিক্ষা প্রদান করা। শিশুদের সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে যেন তারা কোনভাবেই কোন রকম শারীরিক ও মানসিক অত্যাচারের শিকার না হয়।

৩. সকল ধর্মের শিশুদেরকে ধর্মীয়জ্ঞান, অক্ষরজ্ঞান সহ আধুনিক শিক্ষা ও নৈতিকতা শিক্ষা প্রদানের কর্মসূচি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার অংশ হিসেবে গণ্য করা।

অন্যান্য তথ্য

ফটো গ্যালারী

বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা

নবীন বরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উৎযাপন

কৃতী শিক্ষার্থী সংবর্ধনা

মাননীয়া শিক্ষামন্ত্রীর সাথে মূহুর্ত

বাংলা নববর্ষ উৎযাপন